News Ticker

Menu

Top post

Previous
Next

About US

Latest Post

Entertainment

Read for Men

Technology

Random Posts

Lifestyle

Sports

Recent Posts

সে আমাকে কেন অবহেলা করছে? ১৭ টি উত্তর আপনি সম্ভবত শুনতে চান না।

Sunday, 11 February 2018 / No Comments
কখনও কখনও আপনি আপনার আশা অনুযায়ি সাড়া পাবেন না কেন সে আমাকে পাত্তা দিচ্ছেনা? যদি এই প্রশ্ন আপনি নিজেকে করেন তাহলে উত্তর পাওয়াটা আপনার জন্য সহজ হবে এটা খুবই হতাশা জনক জখন একটি ছেলেকে মেসেজ দেওয়ার পর সে উত্তর না দেয় যে কখনও কারো কাছে অবহেলিত হয়েছে সে এটার অনুভুতি খুব ভালো করেই জানে এবং সে এই অনুভুতি জীবনে আর ২য় বার অনুভব করতে চায়না সম্ভবত এই অবহেলাটা আপনাকে অনেক  গুলো প্রশ্নের সম্মুখীন করবে কেন সে আমাকে পাত্তা দিচ্ছেনা বা অবহেলা করছে? কেন সে আমার টেক্সট ের উত্তর দিচ্ছেনা?
 এটা খুবই বিরিক্তি কর, হ্যাঁ যাই হোক , একটি লোক আপনাকে উপেক্ষা করার কিছু বৈধ কারন থাকতে পারে আপনি হয়ত জানেনা তার জীবন কিভাবে যাচ্ছেএবং প্রতিনিয়ত সে কি করছে বা কি ঘটছে তার জীবনে?
 তার অবহেলা বা উপেক্ষা আপনাকে কি পরিমান উদ্বিগ্ন করে
এই বিষয়টি আপনি ১মিনিটের জন্য একটু চিন্তা করুন যদি সে আপনার ফোন না ধরে বা কয়েক ঘণ্টা পর আপনার ফোন ধরে এমনকি ১০/২০ টা টেক্সট দেওয়ার পর হয়ত একটা টেক্সট রিপ্লাই করে তাহলে আপনি কি ধরনের প্রতিক্রিয়া দেখান? সম্ভবত আপনি অনেক বিরক্ত হবেন, তাই নয় কি?
বিষয়টা একটা ছেলের জন্যও বিরক্তি কর  মনে করুন সে যখন সত্যি সত্যি অনেক কাজে ব্যাস্ত  বা অনেক কঠিন কিছু করছে তখনই সে আপনাকে উপেক্ষা করছে  আপনার এমনটা মনে হচ্ছে কারন আপনি অতিরিক্ত চিন্তা করছেনঅতিরিক্ত আবেগের কারনে কোন ভালো জিনিসকে খারাপ করে দিবেন না
তিনি আসলে আপনাকে উপেক্ষা করছে না পাগলের মত আজে বাজে চিন্তা না করে মানুষটির ব্যাপারে  একটু কঠিন হয়ে বাস্তব চিন্তা করুন সে কি আসলেই আপনাকে উপেক্ষা করছেএখানে এমন কিছু বিষয় আছে যেটার ফলে আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন কেন সে আপনাকে সময় দেয়না বা আপনাকে উপেক্ষা করছে
#১। তিনি কাজে ব্যস্ত
মানুষ ব্যস্ত থাকে এবং সব সময় তারা ফোন তাদের সাথে রাখেনা এমনকি মাঝে মাঝে আপনিও আপনার কাছে ফোন রাখেনা না তিনি আসলে আপনাকে উপেক্ষা করছেনা , ব্যস্ততার কারনে ফোন ধরতে পারছেনা
 আমি জানি আপনি ভাবছেন , সে যে ব্যস্ত সেটা সে  অন্তত ফোন ধরে বলতে পারে সত্যি কথা বলতে , আপনি নিজেও যখন অনেক ব্যস্ত থাকবেন তখন আপনি নিজেও ফোন রিসিভ করবেন না
আপনার মন ব্যপারটা মানতে পারছেনা তাই আপনার কাছে এমনটি মনে হচ্ছে। আপনার সঙ্গীর সাথে খাপ খাইয়ে বা তাল মিলিয়ে চলাটা নেওয়াটা আপনার জন্য ভালো হবে।
# ২। তার ফোন বন্ধ হয়ে গেছে।
 চলুন এক মিনিটের জন্য বাস্তবতায় ফিরে আসি ফোন যেকোন সময়  বন্ধ বা নষ্ট হতে পারে। আমারা সবাই সামাজিকভাবে এমন ভাবে বেড়ে উঠেছি যে, আমরা  সব সময় আশা করি মানুষ দূরে কোথাও গেলে যাওয়ার  সব সময় ফোন চার্জ দিয়ে রাখবে  কিন্তু  আসলে মানুষ  সেই রকমটা  করেনা অর্থাৎ ফোন ফুল চার্জ দিয়ে যায়না। অথচ আমারা কিন্তু  আমরা সবাই এইরকমটা আশা করে থাকি।
 তার ফোন নষ্ট হওয়ার পর  যে সে আপনার সাথে যোগাযোগ করতে চায়নি ব্যপারটা  কিন্তু সেই রকম টা নয়। কোন ফাইনাল মন্তব্য দেওয়ার আগে চিন্তা করন যে তার ফোন বন্ধ হয়ে থাকতে পারে।
# ৩। হয়ত তার ফোন চুরি হয়েছে।
ফোন চুরি সাধারণত সব সময় হয় না তবে সেটা হতেও পারে। আপানাকে  উপেক্ষা করার জন্য নিশ্চয় সে তার ফোন হারাবেনা। এমন হতে পারে , রেস্টুরেন্টেপ খাওয়ার সময় পকেট থেকে ফোন পড়ে গেছে   অথবা পকেট থেকে গাড়িতে পড়ে গেছে।।  যদি তার সাথে তার ফোন না থাকে তাহলে সে আপনার মেসেজ গুলো পাবেনা।

# ৪। তিনি হয়ত ঘুমিয়ে পড়েছেন।
আপনি যদি জানেন যে সে  বাড়িতে আছে কিন্তু ইচ্ছে করেই সে আপনার ফোন ধরছেন, সাথে সাথে এই চিন্তাটাও করুন যে হয়ত সে ঘুমিয়ে পড়েছে। মানুষএর যে কুম সময় তন্দ্রা আসতে পারে বা ঘুম আসতে পারে। হয়ত সে কয়েক ঘণ্টা ঘুমিয়ে থাকার কারনে আপনার মেসেজ বা ফোন কল দেখিনি।
 # ৫। সে ফোন কোথাও রেখে এসেছে।

 সাড়া না দেওয়ার এটা একটা সঠিক যুক্তি হতে পারে। সতর্কতাবশত তিনি  তার ফোন বাসায় বা অন্য কোথাও রেখে এসেছে। সে তার বন্ধুদের সাথে ডিনারের আগে ফোন রেখে এসেছে অথবা ভুলে ফোন রেখে এসেছে।যদিও এটা একটা খোঁড়া যুক্তি হতে পারে কিন্তু তারপরও অনেক মানুষ সবজায়গায় যাওয়ার সময় ফোন নিয়ে যায়না , আপনার সঙ্গী ও তাদের মধ্যে একজন।

সত্যি কারে ভালোবাসা কি? সত্যি কথা বলতে যেটা আপনি প্রত্যাশা করেন নি সেটাই সত্যি কারে ভালোবাসা।

/ 1 Comment
অনেক মানুষ ই জানেনা সত্যিকারে ভালোবাসা কি? তারা মনে করে এটা অনেকটা  রুপকথার কল্পকাহিনীর মত বল বালক তাদের ধারণা কি ভুল। তাই সত্যিকারে ভালোবাসা কি? এখানে সত্যিটা আছে।
ভালোবাসা এমন নয় যে আপনি যেটা চিন্তা করবেন সেই রকম ই। যদি আপনি সত্যি ভালুবেসে থাকেন তাহলে আপনি এটা জানার সম্ভাবনা আছে। আমরা সত্যিকারে  ভালোবাসার  দেখা পাই ছবি/নাটকে যেটা বাস্তব থেকে ভিন্ন । এটা সুন্দর লজ্জাজনক কিন্তু এটা সব সময় রুপকথার গল্প কাহানীর মত না। তাহলে সত্যি কারে ভালোবাসা কি?
এটা কাজ সত্যিকারে ভালোবাসা মানে এই নয় যে শুধু কারো সাথে সাক্ষাৎ বা তার প্রেমে পড়া সত্যিকারে ভালো বাসা এমন যে অনেক কঠিন মুহূর্তেও ছাড়া যায়না। এটা একসাথে এমন ভাবে দুইজনের মধ্যে কাজ করে এমনকি যদি একজন আরেক জনের সামনেও না থাকে
হয়ত আপনি এই মুহূর্তে জানতে চান না যে  আসলে সত্যিকারে ভালোবাসা কি
বেশির ভাগ মানুষ সত্যিকার ভালোবাসা কেমন সেটা দেখতে প্রস্তুত নয়।
বেশির ভাগ সময় মানুষ প্রেমে পড়লে এক মাসের মধ্যে তার প্রেম শুরু করে ফলে হটাৎ  করে তারা এটাকে গ্রহণ করতে পারেনা।শ
তারা ভালোবাসাটাকে খুব কঠিন ভাবে বিশ্বাস যোগ্য করার চেষ্টা করে, এটা অবশ্যই সত্যিকারে ভালোবাসা নয়।কোন ভুল করবেন না, হতে পারে আপনি সম্পর্কের মধ্যে অনেক ভালোবাসা আছে এবং অনেক কষ্ট ও আছে।
প্রেম কুন মজার বিষয় বা খেলা নয়।প্রাথমিক অনুভূতি বন্ধ হয়ে যায় সত্যিকারে ভালোবাসা একটা জ্বলন্ত অগ্নিশিখার মত যেটা সব সময় আপনাকে জ্বালাচ্ছে।
আপনি আশা করতে পারেন না যে একটা সম্পর্ক  স্বাভাবিক ভাবে যাবে কারণ আপনারা একে অপরকে ভালোবাসেন।
সত্যিকারে ভালোবাসা কি?
আপনি সত্যি সব শুনতে প্রস্তত  যে সত্যিকারে ভালোবাসা কি?
আপনি সব রুপকথার কল্পকাহীনি এবং বীর সৈনিকদের উজ্জ্বল স্মৃতি ভুলে যাবেন যদি আপনি সত্যিকার কাউকে ভালোবাসেন বা সত্যিকারে কাউকে মন থেকে চান। আপনার ভালুবাসার মানুষ ছাড়া অন্য সব কিছু আপনি ভুলে থাকবেন।
১. কাউকে বিরামহীন ভাবে সমর্থন করে যাওয়া তার সব কিছু মেনে নেওয়া। আপনার সঙ্গীর স্বপ্ন এবং সখ থাকতে পারে , আপনি তার সব চাওয়া পাওয়া পূরণ করতে প্রস্তত যদি আপনি তাকে সত্যিকারে ভালোবেসে থাকেন যতক্ষণ না সেগুলো আপনার বা তার জন্য ক্ষতিকর না হয়। এমনকি আপনি যদি পুরাপুরি তার স্বপ্ন সম্পর্কে না জেনে থাকেন  তার পর আপনি তার মখে হাসি ফুটানোর জন্য তার কাছে থাকবেন।
এমন নয় যে তারা শুধু সফল হলেই  আপনি  তাদের বাহবা দিচ্ছেন এছাড়াও আপনি তাদেরকে উদ্যমী করে তুলার চেষ্টা করেন যখন তারা ভেঙ্গে পরে বা ব্যর্থ হয়ে তাদের স্বপ্ন থেকে দূরে চলে যেতে চায় কারণ আপনি জানেন এই কাজটা ই তাদের স্বপ্ন ছিল। এই কাজটা সবসময় করাটা খুব সহজ বিষয় নয়।

২. যেকোন কিছুর বিনিময়ে তাদের যত্নবান হওয়া।এটা নিঃশর্ত ভালোবাসা যে ,যা ই ঘটুক না কেনো আপনি তাদের প্রতি যত্নশীল যেমন আঘাত, অসুস্থতা এমনকি কঠিন আবেগের মুহূর্ত গুলিতেও আপনি তাদের পাশে থাকেন।
আবার  মনে হয় এটা এমন  নয় যে সব সময়  সহজ হবে। আপনার সঙ্গি যদি আসলেই খুব খারাপ সময়ের মধ্যে থাকে তাহলে তাকে স্বাভাবিক করাটা আপনার জন্য কঠিন হবে ।কিন্তু আপনি তার পর ও করছেন তার মানে আপনি তাকে সত্যি সত্যি অনেক ভালোবাসেন।
৩. এতে আপনি অহংকার ত্যাগ করে সঠিক কাজটি করবেন।আপনি তার সাথে তর্ক করছেনযদি কোন জুটি যুক্তি তর্ক না করে বরং একজন আর একজনকে মিথ্যা বলছে তার মানে তারা সত্যিকারে ভালুবাসেনা। জুটিরা ঝগড়াঝাঁটি করবে আবার ভেতরে ভেতরে পাথর খেয়ে পাথর হজম করবে ,অহংকার গলধঃকরন করবে এবং ক্ষমা চাইবে। স্পষ্টত আপনি সব সময় এমনটি করেন না আপনাকে স্পষ্টভাবে আপনাকে আপনাদের সমস্যা নিয়ে কথা বলতে হবে এবং সেগুলোর সমাধান সঠিক ভাবে করতে হবে। । তার মানে আপনাকে অহংকার না করে সঠিক কাজটি করতে হবে যেটা আপনাদের সম্পর্ককে ভালো রাখবে।
৪. আপনি সব প্রতিনিয়ত তার প্রতি  ভালোবাসা দেখাচ্ছেন। আপনি শেষ পর্যন্ত ভালোবাসা আশা করতে পারেন না যতক্ষণ পর্যন্ত আপনি আপনার প্রচেষ্টা সাম্নের দিকে এগিয়ে নিয়ে না যান।
যে আগুনে আপনি জ্বালানি দিবেন না সেটা বেশীক্ষণ জ্বলবে না। ঠিক আপনার ভালোবাসা টা ও সেই রকম যদি আপনি তার প্রতি স্নেহ মমতা না দেখান সেটা ও বেশীক্ষণ স্থায়ী হবেনা। আপনাকে নিশ্চিত হতে হবে আপনার সঙ্গি আপনাকে কি পরিমান ভালোবাসে। সব সময় তাকে বলেন এবং তাকে ইঙ্গিত দিয়ে বুঝিয়ে দেন যে তাকে কি পরিমান অনুভব করেন।আপনাকে নিশ্চিত হতে হবে যে সে এটাকে ভালোবাসছে এবং এটাকে ভালোভাবে উপভোগ করছে  আর এটাই হবে আপনার প্রতিনিয়ত কাজ
৫. এমনকি খারাপ সময়ে এটা আপনার উৎসাহ জোগাবে। আপনি একটা খারাপ সময়ের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছেন এবং খারাপ সময়ে কোন কিছু ই করতে ভালো লাগেনা কিন্তু আপনি আবার উদ্যম নিয়ে শুরু করতে পারেন যে আপনার ভালুবাসার মানুষ  আপনার পাশেই আছে।
 সত্যিকারে ভালোবাসায় আপনি যত দূরে থাকুন না কেন সব সময় আপনি আপনার ভালোবাসা দিয়ে তাকে আবদ্ধ করে রাখবেন। এটা করাটা কঠিন তার পরও আপনি সেই কাজটি করে যাবেন।
৬. তাদের মন খারাপ থাকলেও আপনি তাদের মঙ্কে উৎফুল্ল করে তুলেন ভালোবাসা দিয়ে। আপনি সব সময় নিশ্চিত হতে চান যে সে খুশি আছে যখন তার মন খারাপ থাকে আপনি তাকে হাসানোর জন্য চেষ্টা করেন। তার মানে আপনি তাকে ভালো রাখার চেষ্টা করেন যখন সে বিপদে থাকে।
৭. আপনি নিঃস্বাথভাবে তাদের প্রয়োজনে সাড়া দিচ্ছেন সত্যিকারে ভালোবাসা স্বার্থপর নয় আপনি আপনার প্রয়োজন বাদ দিয়ে তার প্রয়োজনে সব সময় তার পাশে থাকছেন  এবং তাকে সাহায্য করছেন যখন সে বিপদে থাকে বা তার খারাপ সময় যখন যায় এটা অনেক কঠিন যে আপনি ও একটা খারাপ সময়ের ভিতর দিয়ে যাচ্ছেন সেই মুহূর্তে তার পাশে থাকা অথচ ওই মুহূর্তে আপনার পাশে কাউকে দরকার কিন্তু আপনি আপনার কষ্ট গুলো দূরে রেখে শুধু তার প্রয়োজনের কথা চিন্তা করছেন
. তাদের খুঁত গুলুোকে আপনি ভালোবাসেন প্রত্যেকের ই কিছু না কিছু খুঁত আছে আপনার সঙ্গীর ও আছে তবে সত্যিকারে ভালোবাসা এগুলো দেখেনা বরং এগুলোও উপেক্ষা করে ভালোবাসে
যদি আপনি লক্ষ্য করেন যে  সে আপনার বিষয়ে অমনোযোগী তাহলে হয়ত আপনি হতাশ হয়ে যেতে পারেন তবে আপনি  ঠিকই তাকে ভালবাসছেন। এটা আপনার প্রেমের বাধার পরিবর্তে  সুন্দর অভ্যাসে পরিনত হবে।
৯. আপনি সামান্য বিষয় মনে রাখবেন। আপনি অনেক বিষয়ের মধ্যে কোনটি বেশী গুরত্বপূর্ণ সেটি সিখি নিবেন। সত্যিকারে ভালোবাসা মানে  অনেক আজাইরা জিনিস্কে আপনার কাছে অনেক  গুরত্বপূর্ণ মনে হবে যেমন  আপনার ভালুবাসার মানুষ তার খাবারে মরিছ পছন্দ করেনা আর  আপনি সেটা কোন রেস্টুরেন্টে গেলে আগেই থেকে ওয়েটারকে বলে রাখেন যেন খাবারে মরিচ যাতে না দেয়।

এমনকি আপনি তার বিড়াল বা কুকুরের জন্মদিন পর্যন্ত মনে রাখেন কারণ ওই প্রাণীটি তাদের জীবনে খুবই গুরত্বপূর্ণএই ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র  জানার জন্য  চেষ্টা করেন এবং আপনি  এগুলোতে মনোযোগ দেন , তার মানে আপনি তাকে সত্যিকারে ভালোবাসেন।
১০. আপনি এমনটা করছেন যে যেটা আপনার কোন দরকার ই নাই অথচ তার জন্য খুবি দরকার। কিছু মানুষকিছু মানুষ আপনার সাথে সুখী হবেনা এটাই সত্যি  এবং এটা আপনাকে মেনে নিতে হবে যদি আপনি যদি সত্যি তাদেরকে ভালোবাসেন তাহলে আপনি তাদের কে অনুভব করবেন আপনি আপনার সেরাটা তার জন্য করবেন যদিও সেটা করতে গিয়ে আপনার অনেক কষ্টও হয়
 আমি বলছিনা যে , আপনি যাকে ভালোবাসেন তাকে শুধু  আপনি দিয়েই যাবেন তার মানে আপনি তার জন্য কিছু ত্যাগ স্বীকার করবেন  এটার উদ্দেশ্য হল আপনি তাকে সুখী করতে চান এটাই হল সত্যিকারে ভালোবাসা।
সত্যিকারে প্রেম কি? এখন আপনি বুঝবেন যে সত্যিকারে ভালোবাসা মানে  কোন ভীতিকর বা মিষ্টি  অনুভূতি নয়  ইহা অনেকটা ঝাঁপিয়ে পড়ার মত তাহলেই সত্যিকারে ভালোবাসা থাকে।